Bollinger Bands
বুলিঙ্গার ব্যান্ড
Video
জন বুলিঙ্গার এই ইন্ডিকেটরের প্রবর্তক। তাঁর নামানুসারে এই ইন্ডিকেটরের নাম বুলিঙ্গার ব্যান্ড। ইহা একটি ভোলাটিলিটি ব্যান্ড। মুভিং এভারেজের উভয় পার্শ্বে ভোলাটিলিটি ব্যান্ডের অবস্থান। ভোলাটালিটি বৃদ্ধি বা কমার সাথে ব্যান্ডের দূরত্ব বাড়ে বা কমে। ব্যান্ড কখনো খুবই সংকুচিত হয়ে আসে আবার কখনো প্রসারিত হয়ে যায়। সেল বা বাই সিগ্ন্যালের জন্য M-Top বা W-Bottom প্যাটার্ন অনুসরন করতে পারি।
সাধারণতঃ ২১ দিনের মুভিং এভারেজ নেয়া হয়ে থাকে। তবে সিকুরিটির ধরন অনুসারে কম বা বেশি হয়ে থাকে।
ক্যালকুলেশন
* Middle Band = 20-day simple moving average (SMA) * Upper Band = 20-day SMA + (20-day standard deviation of price x 2) * Lower Band = 20-day SMA - (20-day standard deviation of price x 2
বুলিংগার ব্যান্ডের মধ্য ব্যান্ড একটা সাধারন মুভিং এভারেজ যা সাধারনতঃ ২০ পিরিয়ডে সেট করা থাকে।
বুলিঙ্গার ব্যান্ডে বাই / সেল সিগ্ন্যাল
Signal: W-Bottoms and M-Tops
বুলিঙ্গার ব্যান্ডের নিম্নে W প্যাটার্ন ও উপরে M প্যাটার্ন থেকে আমরা যথাক্রমে বাই ও সেল সিগন্যাল পেতে পারি।
W Bottoms
M Tops
Bollinger Bands Squeeze
প্রাইসের ভোলাটিলিটি যখন কমে আসে তখন ব্যান্ড সঙ্কুচিত হয়ে আসে। জন বুলিংগারের মতে হাই ভোলাটিলিটির পুর্বশর্ত লো ভোলাটিলিটি। তাই বুলিংগার ব্যান্ড সঙ্কুচিত হলে আমাদের হাই ভোলাটিলিটির জন্য প্রস্তুত থাকা প্রয়োজন। প্রাইস ব্যান্ডের উপরে ব্রেক করলে প্রাইস বাড়বে আর নিচে ব্রেক করলে প্রাইস কমবে।
Bollinger Bands trading and stop loss set up
MACD
ম্যাকডি
Video
MACD (Moving Average Convergence Divergence).
আমরা ম্যাকডি দিয়ে মুভিং এভারেজের পরিবর্তন বুঝতে পারি। মুভিং এভারেজের পরিবর্তনই ট্রেন্ডের পরিবর্তন। এই পরিবর্তন বুলিস বা বিয়ারিস যেকোনটাই হতে পারে।
MACD পরিচিতি
ম্যাকডি ট্রেন্ড অনুসরন করে। ২৬ ও ১২ দিনের এমার (EMA, Exponential Moving Average) সমন্বয়ে ম্যাকডি, সাথে থাকে ৯ দিনের এমা। ৯ দিনের এমার ক্রসওভারকে বাই বা সেল সিগ্ন্যাল হিসাবে ধরা হয়।
ম্যাকডির গঠন
ম্যাকডি সেট আপ করতে আমরা তিনটি সংখ্যা দেখতে পাই।
- প্রথম সংখ্যাটি দ্রুততম মুভিং এভারেজ পরিমাপ করে।
- দ্বিতীয় সংখাটি মন্থর মুভিং এভারেজ পরিমাপ করে।
- তৃতীয় সংখ্যাটি দ্রুত ও মন্থর মুভিং এভারেজের পার্থক্য নির্দেশক বারের সংখ্যা।
- প্রথম সংখ্যাটি ১২, ফাস্টার মুভিং এভারেজ।
- দ্বিতীয় সংখ্যাটি ২৬, স্লো মুভিং এভারেজ।
- তৃতীয় সংখ্যাটি বারের (পিরিয়ড) সংখ্যা, দ্রুত ও মন্থর মুভিং এভারেজের পার্থক্য বুঝা যায়।
উপরে আমাদের উদাহরনে দ্রুত মুভিং এভারেজে ১২ ও ২৬ পিরিয়ডের পার্থক্য। আর মন্থর মুভিং এভারেজ পিছনের ম্যাকডি লাইন থেকে উদ্ভুত। তার অর্থ আমাদের মন্থর মুভিং এভারেজটা দ্রুত ম্যাকডি লাইনের ৯ পিরিয়ড থেকে উদ্ভুত। যা আমাদের আরো সঠিক লাইন প্রদর্শন করে।
মুভিং এভারেজ দুইটি যখন পরস্পর থেকে দূরে সরে যায় তখন আমরা বলি ডাইভার্জেন্স, যখন নিকটে চলে আসে তখন বলি কনভার্জেন্স।
হিস্টোগ্রাম মন্থর ও দ্রুত মুভিং এভারেজের পার্থক্য দেখায়। যদি চার্টের দিকে লক্ষ্য করেন দেখবেন মুভিং এভারেজ দুইটা পরস্পর থেকে যত দূরে সরে যাচ্ছে হিস্টোগ্রাম তত বড় হচ্ছে। এটাই ডাইভার্জেন্স। আবার মুভিং এভারেজ দুইটা যত নিকটবর্তি হচ্ছে হিস্টোগ্রাম ততই সঙ্কুচিত হচ্ছে এটাই কনভার্জেন্স।
Identification of trend change
ট্রেন্ড যখন পরিবর্তন হয় তখন মুভিং এভারেজদ্বয় পরস্পর নিকটে চলে আসে, হিস্টোগ্রাম শুন্যে নেমে আসে। এই পর্যায়ে স্লো মুভিং এভারেজ ফাস্টার মুভিং এভারেজকে ক্রস করে। হিস্টোগ্রাম ট্রেন্ডের দিকে প্রসারিত হয়। এভাবেই ট্রেন্ডের দিক পরিবর্তন ধরা যায়।
উপরের চিত্রে দ্রুত মুভিং এভারেজ লাইনটা (এখানে লাল রঙ) মন্থর মুভিং এভারেজ লাইনকে (এখানে সবুজ) যেখানে নিচ থেকে উপরে ক্রস করছে সেটা বাই সিগন্যাল, আর যেখানে উপর থেকে নিচে ক্রস করছে সেখানে সেল সিগ্ন্যাল। আর যে সমস্ত যায়গায় ক্রস করছে সেখানে হিস্টোগ্রাম শুন্য।
RSI + MACD Trading Strategy
RSI over bought ও MACD downward cross over
No comments:
Post a Comment